গ্রাফিক ডিজাইনারদের জন্য সেরা ৫টি ল্যাপটপ
গ্রাফিক ডিজাইন মানেই হাই-পারফরম্যান্স। আর এটি এমন এক কাজ যেখানে ক্রিয়েটিভিটি আর টেকনিক্যাল পারফরম্যান্স দুটোই একসাথে দরকার। Photoshop, Illustrator, বা Figma-তে কাজ করতে গিয়ে আপনি যদি দেখেন ল্যাপটপ বারবার ফ্রিজ করছে, ল্যাগ করছে, বা ফাইল ওপেন হতে সময় নিচ্ছে তাহলে সেটা কাজের জন্য মোটেই সুবিধাজনক না।
আমাদের অভিজ্ঞতা থেকে বলি, সাধারণ অফিস ল্যাপটপ দিয়ে গ্রাফিক ডিজাইনের কাজ করা মানে একরকম ধৈর্যের পরীক্ষা। এসব ল্যাপটপ সাধারণত ডকুমেন্ট এডিট, ব্রাউজিং বা প্রেজেন্টেশন তৈরির মতো কাজের জন্য বিল্ড করা হয়। ভারী গ্রাফিক সফটওয়্যার চালানোর মতো CPU বা GPU না থাকলে পারফরম্যান্স ড্রপ হবেই।
তাই একজন গ্রাফিক্স ডিজাইনারের ল্যাপটপ স্পেসিফিকেশন ঠিক কি কি হওয়া উচিত তা নিয়েই আজকের আর্টিকেলটি সাজিয়েছি। এছাড়াও থাকছে আমাদের এক্সপার্ট রিভিউয়ারদের সাজেস্ট করা গ্রাফিক ডিজাইনারদের জন্য সেরা ৫টি ল্যাপটপ তালিকা। বিস্তারিত জানতে পুড়ো লেখাটি পড়ে ফেলুন।
প্রসেসর কেমন হওয়া উচিত?
গ্রাফিক ডিজাইনের কাজ অনেকটা একসাথে অনেক ভারী টাস্ক চালানোর মতো। তাই, পাওয়ারফুল CPU বা প্রসেসর ছাড়া স্মুথ পারফরম্যান্স পাওয়া প্রায় অসম্ভব। যেমন, Photoshop বা Illustrator-এ বড় সাইজের প্রজেক্ট ওপেন করা, Figma-তে একাধিক আর্টবোর্ড নিয়ে কাজ করা, বা After Effects-এ ভিডিও রেন্ডার করাসহ সবক্ষেত্রেই CPU-র স্পিড বড় ভূমিকা রাখে।
Intel Core i5/i7 (12th Gen বা তার উপরে) কিংবা AMD Ryzen 5/7 (5000 সিরিজ বা তার উপরে) প্রসেসরগুলো এই কাজের জন্য সবচেয়ে উপযোগী। এই আপডেটেড প্রসেসরগুলো একাধিক টাস্ক একসাথে হ্যান্ডেল করতে সক্ষম। আরও পড়ুন – ল্যাপটপ অতিরিক্ত গরম হলে করনীয় কি?
এছাড়া, প্রসেসর বেছে নেওয়ার সময় কোর (Core) ও ক্লক স্পিড (Clock Speed)-এর দিকেও খেয়াল করুন। অন্তত ৬ কোর এবং ৩.৫GHz বা তার বেশি স্পিডের CPU নিলে সফটওয়্যার ল্যাগ বা হ্যাং হওয়ার আশঙ্কা অনেক কমে যায়। সংক্ষেপে বললে, একটি ভালো প্রসেসরই আপনার ক্রিয়েটিভ ওয়ার্কফ্লোকে করে তুলবে আগের চেয়ে অনেক ফাস্ট এন্ড প্রোডাক্টিভ।
ডেডিকেটেড গ্রাফিক্স কার্ড (GPU) দরকার কিনা?
একটি ডেডিকেটেড GPU বা গ্রাফিক্স কার্ড মূলত ডিজাইন কতটা দ্রুত রেন্ডার হবে, কিংবা 3D মডেলিং বা অ্যানিমেশন কতটা স্মুথভাবে চলবে তা নির্ধারণ করে। অনেকেই মনে করেন সাধারণ Integrated GPU দিয়েও কাজ চালানো যায়, কিন্তু Photoshop, Illustrator, বা Blender-এ ভারী প্রজেক্ট চালানোর সময় সেটাই হয়ে দাঁড়ায় সবচেয়ে বড় বাধা।
মিড রেঞ্জ ডিজাইনিং পর্যন্ত একটি আপডেটেড সিপিউর সাথে ইন্ট্রিগ্রেটেড জিপিউ দিয়ে চালানো গেলেও একজন হেভী ডিজাইনারের জন্য Dedicated GPU অপরিহার্য, কারণ এটি CPU-র প্রেশার কমিয়ে গ্রাফিক্স রেন্ডারিং আলাদা ভাবে হ্যান্ডেল করে। এতে সফটওয়্যার ওপেন হওয়া, ইফেক্ট দেয়া, বা প্রিভিউ লোড সবকিছু হয় ফাস্ট ও ‘ল্যাগ’-বিহীন। আরও পড়ুন – ল্যাপটপ হ্যাং সমস্যার সমাধান
বর্তমান সময়ে Nvidia GeForce RTX 3050 থেকে RTX 4050 পর্যন্ত GPU মডেলগুলো ডিজাইনার ও ক্রিয়েটরদের জন্য সবচেয়ে ব্যালান্সড অপশন। এগুলো শুধু ভিজ্যুয়াল রেন্ডারিং-এ নয়, ভিডিও এডিটিং ও 3D গ্রাফিক্সেও দারুণ পারফর্ম করে।
কেমন স্টোরেজ (Storage) দরকার?
গ্রাফিক ডিজাইনের প্রজেক্ট মানেই বড় বড় ফাইল এর PSD, AI, ভিডিও ফুটেজ বা 3D রেন্ডার এর মতো কাজ । তাই স্টোরেজ যদি স্লো হয়, তাহলে কাজ করতে গিয়েই বিরক্ত লাগবে। এখানেই আসে SSD বনাম HDD-এর পার্থক্য।
সাধারণ HDD তুলনামূলকভাবে ধীর, কারণ এতে মেকানিক্যাল ডিস্ক ঘোরে; ফলে ফাইল ওপেন বা সেভ করতে সময় লাগে বেশি। অন্যদিকে, SSD (Solid State Drive) পুরোপুরি ইলেকট্রনিক হওয়ায় গতি অনেক বেশি। ডিজাইনারদের জন্য SSD-ই হলো উপযোগী, কারণ এটি সফটওয়্যার ও প্রজেক্ট দুটোই লোড করে মুহূর্তের মধ্যে।
এর মধ্যে আবার NVMe SSD সবচেয়ে ফাস্ট। এটি SATA SSD-র চেয়েও কয়েকগুণ দ্রুত ফাইল লোড ও কপি করতে পারে। বড় Photoshop ফাইল, ভিডিও প্রজেক্ট বা 3D অ্যাসেট ওপেন করতে গেলে এই স্পিড ডিফারেন্স খুব স্পষ্ট বোঝা যায়।
আর স্পেসের ক্ষেত্রে অন্তত ৫১২GB SSD থাকা উচিত, কারণ শুধু সফটওয়্যার ইনস্টলেশনেই প্রায় ১০০GB জায়গা লাগতে পারে, আর ডিজাইন প্রজেক্ট ফাইলগুলোও ক্রমেই বড় হতে থাকে। পর্যাপ্ত SSD থাকলে লোডিং টাইম কমে গিয়ে, কাজ হবে নিরবচ্ছিন্ন।
ডিসপ্লে (Display)
গ্রাফিক ডিজাইনের ক্ষেত্রে স্ক্রিন একটি বিশেষ সেকশন। স্ক্রিন বাছাইয়ের ক্ষেত্রে বড় স্ক্রিনের পাশাপাশি ওয়াইড ভিউইং অ্যাঙ্গেল দেয় এমন ল্যাপটপ বেছে নিন। এছাড়া ভালো কালার রিপ্রোডাকশনের জন্য PS Panel থাকাও জরুরি। পাশাপাশি, 100% sRGB কালার কভারেজ থাকলে আপনার ডিজাইন যেকোনো কালার প্রিন্ট বা অন্যান্য ডিসপ্লেতে সম্পূর্ন একুরেট দেখা যাবে।
এছাড়া ডিটেইল মনিটরিং-এর জন্য FHD (1920×1080), 2K বা 4K রেজোলিউশন স্ক্রিন বেছে নেওয়া উচিৎ। কমপক্ষে 15.6” বা তারচেয়ে বড় স্ক্রিন হলে দীর্ঘ সময় কাজ করলেও চোখে চাপ কম পড়ে। এছাড়া 300 nits বা তার বেশি Brightness থাকলে আলো কম বা বেশি থাকা জায়গাতেও স্পষ্টভাবে কাজ করা যায়। এছাড়া Anti-glare ফিচার থাকলে মনিটরে রিফ্লেকশন কমে যায় এবং লং টাইম কাজের সময় চোখের ক্লান্তিও অনেকটা কমে।
গ্রাফিক ডিজাইনারদের জন্য সেরা ৫টি ল্যাপটপ
একজন গ্রাফিক ডিজাইনারের জন্য ল্যাপটপ হলো সৃজনশীলতার ক্যানভাস। ডিজাইন সফটওয়্যার যেমন Photoshop, Illustrator, বা Blender যেন স্মুথভাবে চলে, সেজন্য প্রয়োজন লেটেস্ট পাওয়ারফুল প্রসেসর, GPU, এবং কালার-অ্যাকিউরেট ডিসপ্লে। ২০২৫ সালের এমন পাঁচটি ল্যাপটপ, যেগুলো গ্রাফিক ডিজাইনারদের জন্য পারফরম্যান্স, ডিসপ্লে কোয়ালিটি ও পোর্টেবিলিটির দারুণ সমন্বয় এনে দিয়েছে তা নিচে দেওয়া হলোঃ
১। Acer Nitro V15 ANV15
Acer Nitro V15 ANV15 একটি গেমিং-কনফিগারেশন ল্যাপটপ, কিন্তু এর পাওয়ারফুল CPU ও GPU ইউনিটের জন্য গ্রাফিক ডিজাইনারদের জন্যও এটি একদম উপযুক্ত। এর 13th Gen Intel Core i5-13420H প্রসেসরের ৮ কোর এবং ১২ থ্রেড দিয়ে Photoshop, Illustrator বা Blender-এর মতো হেভি সফটওয়্যার যথেষ্ট ফাস্ট চলবে। এছাড়া, এর RTX 3050 6GB GPU দিয়ে 3D রেন্ডার, ভেক্টর আর্ট বা After Effects-এর স্পেশাল ইফেক্ট দ্রুত হ্যান্ডেল করা যাবে।
Photoshop বা Illustrator-এ একাধিক লেয়ার সহ ডিজাইন ফাইল ওপেন করা বেশ স্মুথ পাবেন। এটা দিয়ে Blender বা Figma-তে মাল্টিটাস্কিং করতে কোনো হ্যাং বা ল্যাগ অনুভূত হয় না। ল্যাপটপটির ডিজাইন ফাইল লোড, রেন্ডারিং এবং প্রিভিউ স্পিড অত্যন্ত ফাস্ট। 16GB DDR5 RAM এবং PCIe Gen4 NVMe SSD-এর কারণে মাল্টিটাস্কিং ও হাই-রেজোলিউশন প্রজেক্টে ল্যাগ কম থাকবে।
Acer Nitro V15 ANV15 (13th Gen Intel Core i5-13420H)
- Processor (CPU) – Intel Core i5-13420H | 8 Cores | 12 Threads | Up to 4.60GHz
- Graphics (GPU) – NVIDIA GeForce RTX 3050 | 6GB GDDR6
- RAM (Memory) – 16GB DDR5 | 5600MHz
- Storage (ROM) – 512GB PCIe Gen4 NVMe M.2 SSD
- Display – 15.6″ IPS FHD | 144Hz | 250-nit | 45% NTSC
২। HP Victus 15-fb2082wm
HP Victus 15-fb2082wm একটি স্টাইলিশ ও পাওয়ারফুল ল্যাপটপ, যা গ্রাফিক ডিজাইনের জন্য পারফেক্ট। এর ৬ কোর এবং ১২ থ্রেডের AMD Ryzen 5 8645HS প্রসেসর Photoshop, Illustrator, Blender বা After Effects-এর মতো সফটওয়্যার দ্রুত চালাতে সক্ষম। পাশাপাশি, RTX 4050 6GB GPU দিয়ে 3D রেন্ডার, ভেক্টর আর্ট বা মুভি ইফেক্ট স্মুথলি করা যাবে।
এই ল্যাপটপটি দিয়ে ডিজাইনাররা একাধিক লেয়ার সহ ফাইল ওপেন এবং রেন্ডার করতে পারবেন সম্পূর্ণ ল্যাগ-মুক্ত ভাবে। Figma, Blender বা After Effects-এ মাল্টিটাস্কিংয়ের সময় হ্যাং হওয়ার সম্ভাবনা খুবই কম। ডিজাইন ফাইল লোড, রেন্ডারিং এবং প্রিভিউ স্পিড অত্যন্ত ফাস্ট। DDR5 RAM এবং PCIe Gen4 NVMe SSD-এর কারণে মাল্টিটাস্কিং ও হাই-রেজোলিউশন প্রজেক্টে কোনো প্রকার ল্যাগ পাবেন না।
HP Victus 15-fb2082wm (AMD Ryzen 5 8645HS)
- Processor (CPU) – AMD Ryzen 5 8645HS | 6 Cores | 12 Threads | Up to 5GHz
- Graphics (GPU) – NVIDIA GeForce RTX 4050 | 6GB GDDR6 Dedicated
- RAM (Memory) – 8GB DDR5 | 5600MHz | Upgradable
- Storage (ROM) – 512GB PCIe Gen4 NVMe M.2 SSD
- Display – 15.6″ IPS FHD | 144Hz | Anti-glare | 45% NTSC | 300 nits
৩। ASUS Zenbook 14 Q415MA
ASUS Zenbook 14 Q415MA ল্যাপটপটি গ্রাফিক ডিজাইন এবং মাল্টিটাস্কিং-এর জন্য মিড রেঞ্জ একটি অপশন। এর 14th Gen Intel Core Ultra 5-125H প্রসেসর ১৪ কোর এবং ১৮ থ্রেড দিয়ে Photoshop, Illustrator বা Figma-এর মতো সফটওয়্যার সহজেই চালাতে পারবে। এতে কোন ডেডিকেটেড জিপিউ ইউনিট না থাকলেও এর ইন্টিগ্রেটেড Intel Arc Graphics গ্রাফিক্স ইউনিট লাইট 2D/3D ডিজাইন, স্কেচিং এবং রেন্ডারিংয়ে যথেষ্ট পারফরম্যান্স দেয়।
ডিজাইনারদের জন্য কালার প্রিসিশন নিশ্চিত করতে এই ল্যাপটপে ব্যবহার করা হয়েছে OLED ডিসপ্লে, যাতে রয়েছে 500 nits HDR, 100% DCI-P3 এবং স্টাইলাস সাপোর্ট। এটি দিয়ে হালকা মাল্টিটাস্কিং বা ভিজ্যুয়াল প্রজেক্ট একসাথে চালানো সম্ভব। এছাড়া ডিজাইন ফাইল লোড, ভিজ্যুয়াল এডিটিং ও স্টাইলাস ড্রইং স্মুথ পাবেন। এর OLED স্ক্রিনের ভিব্র্যান্ট কালার ও ডিপ কনট্রাস্ট দীর্ঘ সময়ে কাজ করতে চোখের ক্লান্তি কমাবে
ASUS Zenbook 14 Q415MA (14th Gen Intel Core Ultra 5-125H)
- Processor (CPU) – Intel Core Ultra 5-125H | 14 Cores | 18 Threads | Up to 4.5GHz
- Graphics (GPU) – Intel Arc Graphics
- RAM (Memory) – 8GB LPDDR5 (Dual-channel, On-board)
- Storage (ROM) – 512GB M.2 NVMe PCIe 4.0 SSD
- Display – 14″ OLED FHD | Touch Screen | 500 nits | 100% DCI-P3 | Stylus Support
৪। Dell Inspiron 15 3520
মাল্টিটাস্কিং এবং ক্রিয়েটিভ কাজের জন্য উপযুক্ত Dell Inspiron 15 3520 ল্যাপটপে রয়েছে 12th Gen Intel Core i7-1255U প্রসেসর। এতে 10 কোর (2 Performance + 8 Efficient) এবং 12 থ্রেড থাকার কারণে Photoshop, Illustrator, Figma বা After Effects-এর মতো সফটওয়্যার খুব সহজে চালানো যায়। সাথে এর ইন্ট্রিগ্রেটেড Intel Iris Xe Graphics গ্রাফিক্স ইউনিট যেকোনো প্রকার লাইট 2D/3D ডিজাইন ও মিডিয়াম লেভেলের ভিডিও এডিটিংয়ে সহায়ক।
এই ল্যাপটপের 15.6” FHD IPS Anti-Glare ডিসপ্লে দীর্ঘ সময় কাজের জন্য চোখকে ক্লান্ত করে না। এর 8GB DDR4 RAM এবং 512GB NVMe SSD মাল্টিটাস্কিং-এ কাজ করার সময় দ্রুততা নিশ্চিত করে।
Dell Inspiron 15 3520 (12th Gen Intel Core i7-1255U)
- Processor (CPU) – Intel Core i7-1255U | 10 Cores | 12 Threads | Up to 4.7GHz
- Graphics (GPU) – Intel Iris Xe Graphics (Integrated)
- RAM (Memory) – 8GB DDR4 3200MHz | Upgradable to 16GB
- Storage (ROM) – 512GB M.2 PCIe NVMe SSD
- Display – 15.6” FHD IPS | Anti-Glare | 120Hz | 250 nits
৫। MSI GF63
MSI GF63 ল্যাপটপটি মূলত গেমিং ল্যাপটপ হলেও এটি গ্রাফিক ডিজাইন ও 3D / মাল্টিটাস্কিং কাজের জন্য বেশ উপযুক্ত। এতে ব্যবহার করা হয়েছে Intel Core i5-11400H প্রসেসর, যাতে 6 কোর ও 12 থ্রেড থাকার কারণে Photoshop, Illustrator, Figma এবং After Effects-এর মতো সফটওয়্যার সহজে চালানো যাবে। এর ডেডিকেটেড NVIDIA GeForce RTX 3050 GPU গ্রাফিক্স ডিজাইনের জন্য পারফেক্ট। 16GB DDR4 RAM এবং 512GB NVMe SSD মল্টিটাস্কিং এবং ফাস্ট ফাইল লোডিং নিশ্চিত করে।
ল্যাপটপটির সিপিউ এবং জিপিউ এর কম্বিনেশনে ডিজাইন ফাইল এবং লেয়ার হ্যান্ডল করা সহজ। এছাড়া এর Anti-Ghost কীবোর্ড দীর্ঘ সময় কাজের জন্য সুবিধাজনক। এর অ্যাডভান্সড কুলিং সিস্টেম ল্যাপটপকে ঠাণ্ডা রাখে, ফলে লং প্রজেক্টেও পারফরম্যান্স কমে না।
MSI GF63 (Intel Core i5-11400H)
- Processor (CPU) – Intel Core i5-11400H | 6 Cores | 12 Threads | Up to 4.5GHz
- Graphics (GPU) – NVIDIA GeForce RTX 3050 | 6GB GDDR6
- RAM (Memory) – 16GB DDR4 3200MHz | Upgradable to 64GB
- Storage (ROM) – 512GB NVMe PCIe Gen3x4 SSD
- Display – 15.6” FHD IPS | 144Hz | 45% NTSC
একজন গ্রাফিক ডিজাইনারের জন্য ল্যাপটপ শুধু একটা ডিভাইস নয়, বরং এটি আপনার ক্রিয়েটিভ আইডিয়ার এক্সিকিউশন টুল। তাই ল্যাপটপ বেছে নেওয়ার সময় প্রসেসর, GPU, ডিসপ্লে কোয়ালিটি, ব্যাটারি লাইফ এবং পোর্টেবিলিটির মতো বিষয়গুলোতে সচেতন থাকা জরুরি। তো সব মিলিয়ে, আমাদের লিস্টের এই পাঁচটি মডেল ২০২৫ সালে বাংলাদেশে গ্রাফিক ডিজাইনার, ক্রিয়েটিভ প্রফেশনাল ও ডিজাইন শিক্ষার্থীদের জন্য হতে পারে একটি সেরা বিনিয়োগ।
প্রয়োজন অনুযায়ী ল্যাপটপের মডেল বাছাই করার পাশাপাশি ট্রাস্টেড কোথাও থেকে ল্যাপটপ কেনাটাও জরুরি। বাংলাদেশে Vertech হলো সবচেয়ে নির্ভরযোগ্য অনলাইন ও অফলাইন ল্যাপটপ স্টোর, যেখানে আপনি পাবেন –
- ১০০% অরিজিনাল ল্যাপটপ ও গ্যারান্টিড ওয়ারেন্টি
- লেটেস্ট মডেলের বিশাল কালেকশন (HP, Acer, ASUS, Dell, MSI-সহ আরও)
- রিজনেবল প্রাইসিং ও ডিসকাউন্ট
- প্রিমিয়াম আফটার-সেল সার্ভিস
তাই আপনি যদি একজন গ্রাফিক ডিজাইনার, ভিডিও এডিটর বা স্টুডেন্ট হন,
তাহলে ভিজিট করুন Vertech এবং সেরা ডিলে আপনার কাজের জন্য পারফেক্ট ল্যাপটপটি কালেক্ট করুন আজই!

Borhan Uddin Alif is a writer with years of experience, focusing on technology, marketing, and storytelling, and enjoys exploring various niches and topics.